পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

বাম প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তির সরকারি অংশ ক্রমশ চলে যাচ্ছে পেছনে। এর জন্য দায়ী তারাই। ন্যানোবাবুদের জন্য এখনও বিরক্তিকর বিলাপ আর মমতা ব্যানার্জির প্রতি অরাজনৈতিক অসূয়া, এই দুই গাড্ডা থেকে এই ১০ বছরে বেরিয়ে আসতে পারেনি তারা। প্রচুর ইস্যু ছিল, ব্যক্তিগত অসূয়া কাটিয়ে ত্যাগ ও তিতিক্ষা নিয়ে বছরভর মাঠে থাকতে পারলে আজ জনভিত্তি অনেকটা ফিরে পেত।

Read more


মানুষের দৈনন্দিন জীবনচর্যা থেকে উঠে আসা পরিবেশ সংক্রান্ত দাবিসনদকে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে আরও আলোচনা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে শক্তিশালী করে ছড়িয়ে দেওয়া ও তার পাশাপাশি বাস্তবের মাটিতে জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক সম্পদ, মানব সম্পদ তথা পরিবেশ রক্ষার লড়াইয়ে ভাগীদার হয়ে ‘আন্দোলনজীবী’ হয়ে উঠতে পারলে আখেরে লাভ কিন্তু আমাদেরই। এটাই হোক একুশের ডাক, এটাই হোক অঙ্গীকার।

Read more


সম্প্রতি কলকাতায় এক নাগরিক কনভেনশনের মধ্য দিয়ে ‘ফ্যাসিস্ট আরএসএস-বিজেপির বিরুদ্ধে বাংলা’ নামে ফোরাম গড়ে ওঠে। এই ফোরাম থেকে বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘নো ভোট টু বিজেপি’ শ্লোগান উঠে আসে । এখন নির্বাচন পর্বে ফোরাম প্রচারে নেমে পড়েছে পুরোদমে। যুক্ত হয়েছেন সমাজকর্মী, অধ্যাপক, চাকরিজীবি, ব্যবহারজীবি, ছাত্র-যুবশক্তির একাংশ।

Read more


টাটা বা তার মতো যে সব দোসর-পুঁজিকে রাষ্ট্র অন্যায্য আর্থিক ও অন্যান্য বদান্যতা দেখিয়ে মুনাফার সুযোগ করে দিচ্ছে, তারা নির্বাচনে খোলাখুলি সরকারি দলের পেছনে টাকার থলি নিয়ে নির্বাচনী প্রচারের আর্থিক দায় নিচ্ছে।

Read more


তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যকলাপের মধ্যে অনেক কিছুই আছে যা আমাদের অপছন্দ হতে পারে। তার সমালোচনা যেমন করে যেতে হবে, তেমনি তার ভুল কাজ গুলির বিরুদ্ধে প্রয়োজনে রাস্তায় ও নামতে হবে। বিজেপি কে প্রধান শত্রু হিসাবে চিহ্নিত করার অর্থ এ নয় যে বাম শক্তিগুলি কে শাসক দলের ভুল কাজগুলিকেও সমর্থন করে যেতে হবে। আগামি দিনগুলি তে তৃণমূল কংগ্রেস শাসক দল থাকুক বা নাই থাকুক, বিজেপির বিপদটা আরো বড় আকারে হাজির হতে চলেছে।

Read more


তাবড় পোল-পণ্ডিতদের মিথ্যে প্রমাণিত করে বিপুল সংখ্যাধিক্য নিয়ে ক্ষমতায় এল তৃণমূল কংগ্রেস। শেষ খবর অনুযায়ী তৃণমূলের ঝুলিতে ২১৪টি আসন। ফলে গেল প্রশান্ত কিশোরের ভবিষ্যৎবাণী। বিজেপি পার করতে পারল না দুই অঙ্ক। তাদের আসন সংখ্যা ৭৬। তৃতীয় বারের জন্য পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আপনাকে অভিনন্দন মমতা। কভার ছবি ঃ টেলিগ্রাফ পত্রিকার সামনের পাতার ছবি।

Read more


মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের নানান ধরণের জন-কল্যাণ মূলক পদক্ষেপ, মেয়েদের শিক্ষা থেকে আরম্ভ করে দলিত ও মাইনোরিটি ছাত্রদের জন্য ফেলোশিপ ইত্যাদি একটা পথ দেয় যার ফলে গোটা রাজ্যে বেশ ভালো রকম অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হয়েছে বলে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন। নির্বাচনোত্তর পরিস্থিতিতে ফেডেরালিজমের প্রশ্নটা নতুন করে উঠছে।

Read more


পশ্চিমবঙ্গের সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী মানুষদের কাছে নিশ্চিতভাবে স্বস্তিদায়ক।ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ ও বিজেপি আগ্রাসী হিন্দুত্বকে ভরকেন্দ্রে রেখে যেভাবে রাজ্যের নির্বাচনে বাজিমাৎ করতে চেয়েছিল তাকে সচেতন মানুষ সফল হতে দেয় নি।একই সঙ্গে এটাও সত্যি যে বিজেপির ফ্যাসিবাদী, সাম্প্রদায়িক, বিভেদকামী রাজনীতিকে উন্মোচিত করতে নন- পার্টি বিভিন্ন মঞ্চ ও ফোরাম ( নো ভোট টু বিজেপি, একুশের ডাক,দিল্লির সংগ্রামী কৃষক নেতৃত্ব, বিভিন্ন প্রগতিশীল পত্রিকা, পোর্টাল,সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল।এই পরিস্থিতিতে আগামী দিনে ফ্যাসিবাদ বিরোধী লড়াইয়ের রুপরেখা কি হবে তা নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে এই লেখা একটি প্রস্তাবনা মাত্র।

Read more


সংসদীয় গণতন্ত্রে ভোটে জেতা জরুরি। কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন জনসমাজে প্রভাব বৃদ্ধি। আর সে জন্য প্রয়োজন সংগঠন। সংগঠন গড়তে চাই লড়াই আন্দোলন এবং প্রয়োজনে সমমনোভাবাপন্ন সংঘঠনের সঙ্গে বিষয়ভিত্তিক জোট বাঁধা। ভারতবর্ষে সংসদীয় গণতন্ত্রের শেকড় অতি গভীরে। মানুষ তার ভোটাধিকারকে এক অতি পবিত্র কর্তব্য বলে মনে করে শুধু নয়, সরকার নির্বাচনে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে যথেষ্ট গর্ববোধও করে। সুতরাং লড়াই সংগ্রামের পাশাপাশি ভোটের লড়াইও ফেলনা নয়। তবে ভোটে সুফল পেতে হলে সারা বছর ধরে লড়াই চালাতে হবে মানুষের স্বার্থে, তাদের দাবিদাওয়ার লড়াইকে সঠিক দিশায় পরিচালিত করে। সফল আন্দোলনের মাধ্যমেই সংগঠনের শক্তিবৃদ্ধি ঘটে, সবপক্ষের সমীহ আদায়ে সক্ষম হয়। ভোট থেকে লড়াই আন্দোলন, সর্বত্রই সংগঠনের ভূমিকা অপরিসীম।

Read more